Recent Posts

Comments

recentcomments

sponsor

Featured Posts

Recent Posts

Recent in Sports

বিনোদোন

আমাদের সর্ম্পকে

Breaking News:
Loading...

Popular Posts

Featured

Recent Videos

বৃদ্ধের মৃত্যু সিলেটের কোয়ারেন্টাইনে

সিলেট শহরের হাউজিং এস্টেট এলাকার এক বৃদ্ধ হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। বৃদ্ধের ছেলে গত ১৪ মার্চ যুক্তরাজ্য থেকে ফিরেছিলেন।



Image result for সিলেটে কোয়ারেন্টাইনে থাকা বৃদ্ধের মৃত্যু



ওই বৃদ্ধ (৬৫) দীর্ঘদিন কিডনি রোগে ভুগছিলেন। তাকে নিয়মিত ডায়ালিসিস করাতে হতো। ছেলে বাড়ি ফেরার একদিন পরই বাবার শ্বাসকষ্ট শুরু হলে তাকে সিলেট কিডনি ফাউন্ডেশনে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তাররা তাকে বাড়িতে গিয়ে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে পরামর্শ দেন।
এরপর থেকে তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতেন। সব নিয়মকানুনও মেনে চলছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত গতকাল রাতে তার মৃত্যু হয়। 
স্থানীয় কাউন্সিলর লোদী জানান, বিষয়টা জেলা প্রশাসককে অবহিত করা হয়েছে। স্থানীয় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটিও জানতেন। তারপরও লাশের নমুনা পরীক্ষা না করিয়েই নগরের মানিক পীরের টিলায় দাফন করা হয়েছে।

করোনাভাইরাস টেস্ট হবে মাত্র ১৫ মিনিটে

Image result for করোনা টেস্টকেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তর গবেষণা চলছে। অনেক দেশ ইতোমধ্যে এর পদ্ধতি আবিষ্কারও করেছে। কিন্তু সেনসিটেস্ট নামের একটি ডাচ প্রতিষ্ঠান সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে মাত্র ১৫ মিনিটে করোনাভাইরাস টেস্ট করার পদ্ধতি আবিষ্কার করে। অনেকটা প্রেগনেন্সি টেস্টের মতোই মুহূর্তেই আপনি জেনে যাবেন, করোনাভাইরাস পজিটিভ নাকি নেগেটিভ।




এর পরীক্ষা পদ্ধতি খুবই সহজ। যখন কোনো ব্যক্তি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয় তখন শরীরে সয়ংক্রিয়ভাবেই ভাইরাসপ্রতিরোধী আইজিজি এবং আইজিএমের মতো অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। সেনসিটেস্টের তৈরি টেস্ট কিটের মাধ্যমে ওই অ্যান্টিবডির উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়। তাতেই বোঝা যায়, শরীরে করোনাভাইরাস আছে কি নেই।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী রবার্ট ডাস জানান, এটা খুবই কার্যকরী কিন্তু একটা সীমাবদ্ধতা আছে। কেউ আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই টেস্ট করলে ধরা পড়বে না, দিনকয়েক পরে টেস্ট করতে হবে। কারণ শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি না হলে টেস্ট কিট তা ধরতে পারবে না।
গত সপ্তাহে উন্মুক্ত হয়েছে এই টেস্ট কিট। সীমিত পরিমাণে পাঠানো হয়েছে নেদারল্যান্ডসের চিকিৎসকদের কাছে। যথাযথ সহযোগিতা পেলে শিগগিরই এই টেস্ট কিট পাঠানো হবে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোতে।

করোনাভাইরাসে: মৃত ১৮ হাজার ৯০০, আক্রান্ত ৪ লাখ ২৩ হাজার

সময় যত গড়াচ্ছে, করোনাভাইরাস ধেয়ে আসছে আরো তীব্র গতি নিয়ে। এখন পর্যন্ত (বুধবার সকাল ৯টা) এই ভাইরাসের সংক্রমণে দুনিয়াজুড়ে মৃত্যুবরণ করেছেন ১৮ হাজার ৯০০ জন। আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৪ লাখ ২৩ হাজার। বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত জরিপ পর্যালোচনাকারী সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ডওমিটার’ এই তথ্য প্রকাশ করেছে।







সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬টি দেশ বা অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। এর মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোর অবস্থা ভয়াবহ। ইতালিতে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৭৪৩ জন। সেখানে মোট মৃতের সংখ্যা ৭ হাজার ছুঁই ছুঁই। মৃতের তালিকায় ইতালি, চীনের পর স্পেনের অবস্থান। দেশটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণে এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ২ হাজার ৮১৬ জন।
করোনা সংক্রমণের পরও চিকিৎসা নিয়ে অনেকেই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। এই সংখ্যাটা ১ লাখ ৮ হাজার ৮৮০। বর্তমানে আক্রান্ত আছেন ২ লাখ ৯৫ হাজার। এর মধ্যে ২ লাখ ৮২ হাজার রোগী আছেন স্থিতিশীল পর্যায়ে। সংকটাপন্ন অবস্থায় আছেন ১৩ হাজার।

হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে আনতে স্বজনরা

যেকোনো সময় মুক্তি পেতে পারেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তাকে আনতে ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে পৌঁছেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বেগম জিয়ার পরিবারের সদস্যরা।




ইতোমধ্যে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির ফাইলে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইলটি এখন কারা অধিদপ্তরে রয়েছে। সেখান থেকে এটিতারপর তিনি যাবতীয় কাজকর্ম সেরে সেটি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) যাবেন। সেখানে গিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা বিএনপি চেয়ারপার্সনকে মুক্তি দেবেন জেল সুপার।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আইজি প্রিজন্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তফা কামাল পাশা বলেন, ফাইলটি ইতোমধ্যে কারা অধিদপ্তরে এসেছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে খুব শিগগিরই তাকে মুক্তি দেয়া হবে।
ফাইলটি নিয়ে আসার জন্য ইতোমধ্যে কারা অধিদপ্তরে গেছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরী।
 ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি যেকোনো সময়

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির ফাইলে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফাইলটি এখন কারা অধিদপ্তরে রয়েছে। সেখান থেকে এটি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।




তারপর তিনি যাবতীয় কাজকর্ম সেরে সেটি নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) যাবেন। সেখানে গিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা বিএনপি চেয়ারপার্সনকে মুক্তি দেবেন জেল সুপার।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আইজি প্রিজন্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তফা কামাল পাশা বলেন, ফাইলটি ইতোমধ্যে কারা অধিদপ্তরে এসেছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে খুব শিগগিরই তাকে মুক্তি দেয়া হবে।
এদিকে, ফাইলটি নিয়ে আসার জন্য ইতোমধ্যে কারা অধিদপ্তরে গেছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরী।

বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি যে কারণে বাতিল হতে পারে

দুটি শর্তে গতকাল বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায় সরকার। শর্ত দুটি হলো- মুক্তির সময়ে ঢাকার বাসায় থেকে তাকে চিকিৎসা নিতে হবে। দ্বিতীয়টি হলো- এ সময়ে তিনি বিদেশ যেতে পারবেন না।



যে শর্তের কথা উল্লেখ করে আজ বুধবার অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, শর্ত ভঙ্গ করলে খালেদা জিয়ার মুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরো বলেন, সরকার চাইলে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করতে পারে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার সাজা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে তাকে উল্লিখিত দুই শর্তে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। অসুস্থ থাকায় দীর্ঘদিন ধরে কারাতত্ত্বাবধানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন তিনি।

করোনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিয়ে করলেন লন্ডনের ১০০ বছরের বুড়ো

ভালোবাসার কাছে হার মানল প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিয়ের মতো সামাজিক অনুষ্ঠান স্থগিত রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেই নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লন্ডনে বিয়ে করে বসলেন ১০০ বছর বয়সী ইয়াবর আব্বাস ও ৬০ বছর বয়সী নূর জহির।


ইয়াবর আব্বাস ব্রিটেনভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতা। এর আগে দীর্ঘদিন বিবিসিতে সাংবাদিকতা করেছেন। অন্যদিকে নূর জহির মানবাধিকারকর্মী ও লেখিকা।
শুধু করোনা নয়, বয়সকেও থোড়াই কেয়ার করেছেন ইয়াবর। ১০০ তম জন্মদিন পালন করার পর বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে। ওদিকে ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে তার বয়সের পার্থক্য ৪০ বছর! এটাও বিয়ের ক্ষেত্রে তার কাছে কোনো বিষয়ই হয়ে দাঁড়ায়নি।
ইয়াবর আব্বাস বলেন, আমরা ভালোবাসাকে জয়ী করতে চেয়েছি। আমার বয়স কত, সেটা যেমন মুখ্য নয় তেমনি নূরের সঙ্গে আমার বয়সের পার্থক্যকেও আমি পাত্তা দিচ্ছি না। বিষয়টাকে উপভোগ করছি।’
বিয়ের তারিখ ঠিক হয়েছিল আগামী ২৭ মার্চ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের এই সময়ে স্বাভাবিকভাবেই বিয়েটা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। বন্ধু-বান্ধবরা আসতে পারবেন না, এটাও একটা বড় ব্যাপার ছিল। অবশেষে এই অনিশ্চয়তা কাটাতে নির্ধারিত তারিখের আগেই লুকিয়ে বিয়ের কাজটা সেরে ফেলেন ইয়াবর আব্বাস ও নূর জহির!

দুইজন একসঙ্গে চলাফেরা নিষিদ্ধ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে আজ বুধবার থেকে দুইজনের একসঙ্গে চলা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অর্থাৎ দুইজন বা তার চেয়ে বেশি লোক একসঙ্গে জড়ো হতে পারবেন না। এমনটা দেখলেই সশস্ত্র বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে। 






এ ছাড়া অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবেন না। গেলেও নিরাপত্তায় নিয়োজিত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হবে।
এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে জনগণকে সচেতন হতে বারবার অনুরোধ করা হলেও তা অনেকেই মানছেন না। অধিকাংশই ছুটির আমেজ নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। কারো মধ্যে সচেতনতা লক্ষ্য করা যায়নি।
বড় বড় ধর্মীয় আলেমরা বাড়িতে বসে নামাজ পড়ার আহ্বান জানালেও তা অনেকে মানছেন না। তারা মসজিদে গিয়েই নামাজ আদায় করছেন। এতে ভাইরাসটি সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি থেকে যাচ্ছে।
দেশের এমন পরিস্থিতিতে এসব নির্দেশনা নিশ্চিত করতেই আজ থেকে পুরোদমে মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী, পুলিশ, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনীর অন্য সদস্যরা।
এরমধ্যে পুরো দেশের অধিকাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেনাবাহিনী। নৌবাহিনী নিয়ন্ত্রণ করবে উপকূলীয় এলাকাসমূহ। বিমানবাহিনী নিশ্চিত করবে জরুরি ওষুধ সরবরাহ ও চিকিৎসা সেবা

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী: আর কিছুক্ষণের মধ্যেই মুক্তি পাবেন বেগম খালেদা জিয়া

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, কিছুক্ষণের মধ্যে মুক্তি পাবেন বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া। তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের জিম্মায় দুটি শর্তে তাকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।




আজ বুধবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জিওতে (গভর্মেন্ট অর্ডার) স্বাক্ষর হয়ে গেছে। আরো কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে, সেটা সম্পন্ন হলেই খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, শর্তানুযায়ী তিনি ঢাকায় নিজের বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে পারবেন। তবে বিদেশ যেতে পারবেন না।
অপরদিকে, আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বেগম জিয়ার শাস্তি ছয়
মাসের জন্য স্থগিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দূরদর্শী নেতৃত্ব ও উচ্চ মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।’
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার সাজা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে তাকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায় সরকার।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। অসুস্থ থাকায় দীর্ঘদিন ধরে কারাতত্ত্বাবধানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন তিনি।

করোনাভাইরাস: জার্মান লিগ দ্বিতীয় দফায় স্থগিত

করোনাভাইরাস আতঙ্কে ইউরোপিয়ান শীর্ষস্থানীয় সব ধরনের ফুটবল লিগ স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। আগামী ২ এপ্রিল পর্যন্ত জার্মান বুন্দেসলিগা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত কর্তৃপক্ষ নিয়েছিল এ মাসের শুরুর দিকে। পরিস্থিতি আরো প্রতিকূলে চলে যাওয়ায় লিগের স্থগিতাদেশ আরো বাড়ানো হলো।






নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত লিগ স্থগিত থাকবে। মঙ্গলবার রাতে জার্মান ফুটবল কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আগামী মে মাস থেকে লিগ শুরু করতে পারবে তো কর্তৃপক্ষ? করোনাভাইরাস মহামারি যে নিয়ন্ত্রণে আনাই যাচ্ছে না। অবস্থা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠছে।
দ্বিতীয় দফায় লিগ স্থগিত নিয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ‘সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বুন্দেসলিগা এবং বুন্দেসলিগা ২ আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত করা হলো। এই মুহূর্তে প্রত্যেকের জীবনের নিরাপত্তাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সাধারণ সভায় আমরা সব ধরনের ফুটবলীয় কার্যক্রম স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইতোমধ্যে প্রায় ১৭ হাজার মানুষ মারা গেছেন। আক্রান্তের সংখ্যা ছুঁয়েছে চার লাখ। স্বস্তির তথ্য হচ্ছে আক্রান্ত হওয়া লাখের ওপর মানুষ সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

করোনায় আজ আরেকজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়নি

দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় আর কেউ আক্রান্ত হননি। সরকারের রোগতত্ত্ব রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।




আজ বুধবার দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মীরাজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা মহাখালী থেকে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আজ বুধবার সকালে আক্রান্ত যে ব্যক্তি মারা গেছেন, তিনি গত ১৮ মার্চ থেকে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি পুরুষ, তার বয়স ৬৫ বছর। প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার পর গত ২১ মার্চ তাকে রাজধানীর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে আনা হয়। তিনি আগে থেকেই ডায়াবেটিস ও প্রেশারে ভুগছিলেন।
এর ফলে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ালো ৫ জনে। আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯ জনেই থাকলো। এর মধ্যে আরো দুইজন অর্থাৎ মোট সাতজন সুস্থ হয়েছেন।

করোনা মোকেবেলায় মাশরাফিরা দিলেন ৩১ লাখ টাকা

করোনাভাইরাসের সংক্রমণে দেশে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৫ জন। আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯। এই দুঃসময়ে প্রত্যাশিতভাবেই এগিয়ে এলেন মাশরাফি-তামিম-মুশফিকরা। ক্রিকেট বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা ১৭ জনের সঙ্গে সাহায্যের হাত বাড়ালেন সর্বশেষ জিম্বাবুয়ের সঙ্গে দলে সুযোগ পাওয়া আরও ১০ জন।

দেশে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় এই ২৭ জন মিলে দান করলেন তাদের বেতনের অর্ধেক। টাকার অঙ্কে ৩১ লাখ টাকা। তবে এখান থেকে করবাবদ কাটা পড়বে ৫ লাখ। বাকি ২৬ লাখ জমা হবে সরকারি কোষাগারে, যা করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কাজে লাগানো হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ম্যানেজার সাব্বির খান।
বোর্ডের চুক্তিতে থাকা ১৭ ক্রিকেটার হলেন- তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাইজুল ইসলাম, মোহাম্মদ মিঠুন, মেহেদী হাসান মিরাজ, মুমিনুল হক, নাঈম হাসান, আবু জায়েদ রাহি, ইবাদত হোসেন, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, আফিফ হোসেন ও নাঈম শেখ।
এর বাইরে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটাররা হলেন- সাইফ হাসান, মাশরাফি বিন মর্তুজা, ইয়াসির আলী, মেহেদী হাসান, আমিনুল ইসলাম, শফিউল ইসলাম, আল-আমিন হোসেন, হাসান মাহমুদ, রুবেল হোসেন ও নাসুম আহমেদ।

Contact Form

Name

Email *

Message *